বর্তমান সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে একের পর এক আন্দোলন দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা বৃদ্ধি করেছে। সরকারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন দাবির ভিত্তিতে আন্দোলনগুলো অব্যাহত রয়েছে, যার মধ্যে কর্মবিরতি, রাস্তা অবরোধ, এবং রাজনৈতিক আন্দোলনগুলো বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এসব আন্দোলন কখনো কখনো আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাচ্ছে, এবং বেশ কিছু এলাকা সহ রাজধানী ঢাকায় অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড বেড়েছে, যেমন খুন, ছিনতাই, ও শ্লীলতাহানি।
এছাড়া, পরাজিত রাজনৈতিক শক্তি এবং তাদের সমর্থকরা দেশের অস্থিতিশীলতা তৈরির জন্য কাজ করছে। রাজনৈতিক নেতাদের পাশাপাশি কিছু প্রশাসনিক কর্মকর্তারাও এই ষড়যন্ত্রে যুক্ত, যার ফলে গার্মেন্ট সেক্টরে ব্যাপক অস্থিরতা সৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে। সম্প্রতি, কয়েকটি স্থানীয় আন্দোলন ও সহিংসতা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে, যা সরকারের কাছে নতুন চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এমন পরিস্থিতিতে, সরকার এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের কার্যক্রম জোরদার করেছে। বিশেষত, গার্মেন্ট সেক্টর ও শ্রমিক আন্দোলনকে মোকাবেলা করার জন্য গোয়েন্দা সংস্থাগুলো কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে, যাতে দেশের অর্থনীতি এবং সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা অক্ষত রাখা যায়।
এই পরিস্থিতিতে সরকারের পক্ষ থেকে আশ্বাস দেওয়া হচ্ছে যে, দেশকে অস্থিতিশীল করতে যেকোনো ষড়যন্ত্র প্রতিহত করা হবে। গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সরকারের বিরুদ্ধে উসকানিমূলক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য চেষ্টা করা হচ্ছে।