প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকরা পেলেন দ্বিতীয় শ্রেণির গেজেটেড মর্যাদা
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকরা অবশেষে ১০ম গ্রেডে দ্বিতীয় শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তার মর্যাদা পেতে যাচ্ছেন। বৃহস্পতিবার (তারিখ) দেশের সর্বোচ্চ আদালতের আপিল বিভাগ এই গুরুত্বপূর্ণ রায় ঘোষণা করেন।
বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন, যা সরকারি প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য এক যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত। দীর্ঘদিন ধরে প্রধান শিক্ষকরা তাদের মর্যাদা নিয়ে লড়াই করে আসছিলেন, অবশেষে আদালতের রায়ে তাদের ন্যায্য অধিকার স্বীকৃতি পেল।
এই রায়ের ফলে প্রধান শিক্ষকরা প্রশাসনিক ও আর্থিক সুযোগ-সুবিধায় উন্নতি পাবেন, যা প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। শিক্ষাবিদরা মনে করছেন, এই রায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের আত্মমর্যাদা ও পেশাগত উন্নয়নের পথ সুগম করবে।
কেন গুরুত্বপূর্ণ এই রায়?
মর্যাদা বৃদ্ধি: দ্বিতীয় শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা হিসেবে স্বীকৃতি পাবেন।
আর্থিক উন্নয়ন: ১০ম গ্রেডের বেতন ও অন্যান্য সুবিধা পাবেন।
প্রশাসনিক ক্ষমতা বৃদ্ধি: দায়িত্ব পালনে আরও ক্ষমতাবান হবেন।
এই রায়ের ফলে দেশের প্রায় ৬৫ হাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক উপকৃত হবেন। শিক্ষাখাতের উন্নয়নে এটি ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।